প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

৫ জানুয়ারি গণতন্ত্রের বিজয় দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কক্সবাজার জেলা শাখার এক প্রস্তুতি সভা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট সিরাজুল মোস্তফার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যানের পরিচালনায় জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় বক্তব্য রাখেনা-এড. বদিউল আলম, মাহবুবুল হক মুকুল, নাজনীন সরওয়ার কাবেরী, ইঞ্জিনিয়ার বদিউল আলম, শফিউল আলম, এম.এ. মনজুর, আবু তাহের আজাদ, ড. নুরুল আবছার, বদরুল হাসান মিলকী, মিজানুর রহমান, উজ্জ্বল কর, জহিরুল ইসলাম, শফিউল্লাহ আনচারী, মোর্শেদ হোসাইন তানিম, নুরুল আলম সরকার, আয়েশা সিরাজ, তাহমিনা চৌধুরী লুনা, নাজিম উদ্দিন, ডাঃ পরিমল কান্তি দাশ, এ.বি. ছিদ্দিক খোকন, নুরুল ইসলাম দানু, সাইফুল ইসলাম চৌধুরী, শাহেদুল ইসলাম চৌধুরী।

নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন না হলে দেশে আবারো স্বৈরতন্ত্রের আবিভার্ব ঘটত। জননেত্রী শেখ হাসিনা সংবিধান রক্ষার্থে এই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেন। শেখ হাসিনার সাহসী, দুরদর্শী এই পদক্ষেপের কারণে তার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখে দেশের জনগণ স্বত্বঃস্ফুর্ত ভাবে এই নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে গণতন্ত্রের বিজয় নিশ্চিত করে। কিন্তু খালেদা জিয়া এই নির্বাচনের বিরুদ্ধে গিয়ে দেশব্যাপী ব্যাপক জালাও, পোড়াও, হত্যা, সন্ত্রাস, ভাংচুর অগ্নিসংযোগসহ সন্ত্রাসের আশ্রয় নেয়। তার উদ্দেশ্যে ছিল সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষা না করে স্বৈরতন্ত্র কায়েম করা।

নেতৃবৃন্দ বলেন, খালেদা জিয়া এখনও সেই ষড়যন্ত্র লিপ্ত রয়েছেন। নেতৃবৃন্দ সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে ৫ জানুয়ারি উৎসব মূখর পরিবেশে গণতন্ত্রের বিজয় দিবস পালন করার জন্য জেলা বাসীর প্রতি আহবান জানান এবং ৫ জানুয়ারির নির্বাচনকে গণতন্ত্রের মাইল ফলক বলে উল্লেখ করেন। গণতন্ত্রের বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে জেলা আওয়ামী লগি নিুোক্ত কর্মসূচী গ্রহণ করে। কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে ৪ জানুয়ারি রাতে দলীয় কার্যালয়ে আলোকসজ্জা, ৫ জানুয়ারি বিকেল ৩টায় বণাঢ্য বিজয় র‌্যালী, বিকেল ৪টায় শহীদ দৌলত ময়দানে আলোচনা সভা।

জেলার আওতাধীন সকল উপজেলা ও সাংগঠনিক উপজেলাকে ও অনুরূপ কর্মসূচী পালন করার জন্য জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. সিরাজুল মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যান বিশেষ ভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন।