নুসরাত পাইরিন  :

সরকারের প্রতি জনসাধারনের দীর্ঘদিনের দাবী ছিল মহেশখালী খাল খনন ও ফেরী চালুর করার । তার পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল মহেশখালীর প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকবৃন্দ। তাদের লিখনিতে সরকার ও জন প্রতিনিধির টনক নড়ে!

জনসাধারনের দাবীর প্রতি একাত্মতা প্রকাশ ও সম্মান জানিয়ে  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ব্যবস্থা করে দেন ৷

মহেশখালীতে উন্নয়ন ও জনসাধারনের দুঃখ দুর্দশার জন্য মহেশখালীতে খাল ড্রেজিং এবং ফেরি চালু করা প্রয়োজন বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী। তাই গত ২৯ অক্টোবর থেকে শুরু হল খাল ড্রেজিং।

যারা এই খাল ড্রেজিং এবং ফেরী চালুর বিষয়ে বিশেষ অবদান রেখেছেন তারা হলেন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মহেশখালীর কৃতি সন্তান এ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা , মহেশখালী কুতুবদিয়া আসনের সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক এমপি, মহেশখালী উপজেলা চেয়ারম্যান হোসাইন ইব্রাহীম, মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম, মহেশখালীর পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া, এবং কক্সবাজার জেলা পরিষদের নবর্বাচিত সদস্যবৃন্দ ৷ উল্লেখ্য, এখন মহেশখালীর জনগণ ঘাট ইজারাদারের জুলুম থেকে বাচবেন ৷